সম্মাননা পেল বাংলােদশের প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার- হানিফ উদ্দিন
ষাটের দশকে ঢাকায় আইবিএম ১৬২০ কম্পিউটারে কাজ করছেন মো. হানিফউদ্দিন
অনেকে জানেন না হানিফউদ্দিন মিয়া কে? সে অনেক দিন আগের কথা, সাল ১৯৬৪। জাহাজে চড়ে বিশাল এক কম্পিউটার এল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে। আইবিএম মেইনফ্রেম ১৬২০ কম্পিউটার। কিন্তু সমস্যা হলো, এই কম্পিউটার ব্যবহার করবে কে? কেই বা জানে সেটার ব্যবহার? খোঁজ মিলল একজনের। তিনি হলেন মো. হানিফউদ্দিন মিয়া। তিনি এই কম্পিউটারের ব্যবহার জানেন। মো. হানিফউদ্দিন মিয়া দেশের প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার। আর তাঁকে মরণোত্তর সম্মাননা দেওয়া হলো বুধবার বাংলাদেশ আইসিটি এক্সপো ২০১৫-এর সমাপনী অনুষ্ঠানে। তাঁর ছেলে শরীফ হাসানের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এ সময় উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ। একই অনুষ্ঠানে আইসিটি পুরস্কার পেয়েছেন সিটিও ফোরাম বাংলাদেশের সভাপতি তপন কান্তি সরকার।
হানিফউদ্দিনের জন্ম ১৯২৯ সালে নাটোরের সিংড়া উপজেলায়। তিনি মারা যান ২০০৭ সালে। তাঁর সম্পর্কে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সাবেক সভাপতি মোস্তাফা জব্বার প্রথম আলোকে জানান, ‘কম্পিউটার আসার কথা ছিল পাকিস্তানে। তখন হানিফউদ্দিনকে বলা হয়েছিল লাহোরে গিয়ে এই কম্পিউটারের ব্যবহার করতে। কিন্তু বেঁকে বসলেন হানিফউদ্দিন। নিজের দেশ ছেড়ে কোথাও যাবেন না জানিয়ে দিলেন। অবশেষে ঢাউস আকারের এল ঢাকার আণবিক শক্তি কমিশনে।’
আইসিটি এক্সপো-২০১৫ মেলার ইনোভেশন জোন অংশে স্থান পাওয়া প্রকল্পগুলোর মধ্যে তিনটি পুরস্কার পেয়েছে। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছে যথাক্রমে আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের তৈরি প্রকল্প।
অনেকে জানেন না হানিফউদ্দিন মিয়া কে? সে অনেক দিন আগের কথা, সাল ১৯৬৪। জাহাজে চড়ে বিশাল এক কম্পিউটার এল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে। আইবিএম মেইনফ্রেম ১৬২০ কম্পিউটার। কিন্তু সমস্যা হলো, এই কম্পিউটার ব্যবহার করবে কে? কেই বা জানে সেটার ব্যবহার? খোঁজ মিলল একজনের। তিনি হলেন মো. হানিফউদ্দিন মিয়া। তিনি এই কম্পিউটারের ব্যবহার জানেন। মো. হানিফউদ্দিন মিয়া দেশের প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার। আর তাঁকে মরণোত্তর সম্মাননা দেওয়া হলো বুধবার বাংলাদেশ আইসিটি এক্সপো ২০১৫-এর সমাপনী অনুষ্ঠানে। তাঁর ছেলে শরীফ হাসানের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এ সময় উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ। একই অনুষ্ঠানে আইসিটি পুরস্কার পেয়েছেন সিটিও ফোরাম বাংলাদেশের সভাপতি তপন কান্তি সরকার।
হানিফউদ্দিনের জন্ম ১৯২৯ সালে নাটোরের সিংড়া উপজেলায়। তিনি মারা যান ২০০৭ সালে। তাঁর সম্পর্কে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সাবেক সভাপতি মোস্তাফা জব্বার প্রথম আলোকে জানান, ‘কম্পিউটার আসার কথা ছিল পাকিস্তানে। তখন হানিফউদ্দিনকে বলা হয়েছিল লাহোরে গিয়ে এই কম্পিউটারের ব্যবহার করতে। কিন্তু বেঁকে বসলেন হানিফউদ্দিন। নিজের দেশ ছেড়ে কোথাও যাবেন না জানিয়ে দিলেন। অবশেষে ঢাউস আকারের এল ঢাকার আণবিক শক্তি কমিশনে।’
আইসিটি এক্সপো-২০১৫ মেলার ইনোভেশন জোন অংশে স্থান পাওয়া প্রকল্পগুলোর মধ্যে তিনটি পুরস্কার পেয়েছে। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছে যথাক্রমে আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের তৈরি প্রকল্প।
No comments