বন্যায় জরুরি বার্তা দিতে সামাজিক মাধ্যম
টুইটার ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ প্লাটফর্ম তাৎক্ষণিকভাবে বন্যা, ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় সহায়ক হতে পারে। কোনো ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় জরুরি সহায়তা দরকার সেই বার্তা সবার আগে দিতে সক্ষম হতে পারে বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা। প্রতিদিন কমপক্ষে ৫০ কোটি টুইট হয়ে থাকে ক্ষুদে ব্লগটিতে। নতুন একটি গবেষণা বলছে, এমন হঠাৎ বিপর্যস্ত এলাকায় উদ্ভাবনী কিছু পদ্ধতির মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে ক্ষতিগ্রস্ত
CLICK HERE
কমিউনিটিকে সহায়তা করা সম্ভব। যদিও স্থানীয় সরকার এবং ত্রাণ সংস্থাগুলো কমিউনিটিতে দুর্যোগের প্রতিক্রিয়া বা তার প্রভাবগুলো পরিমাপ করতে কাজ করে। তবে তা একটি প্রকৃত সময়ে করে ওঠা সম্ভব হয় না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা সামাজিক মাধ্যমগুলোকে ‘প্রথম প্রতিক্রিয়াশীল’ হিসেবে সতর্ক করে দেয়ার ক্ষমতা রয়েছে বলে দেখিয়েছেন। তারা উদাহরণ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের ভয়াবহতম হ্যারিকেন স্যান্ডির কথা বলেছেন। ওই সময় হ্যারিকেনের আঘাতের সময়ই খুবই দ্রুত কিছু টুইট ছড়িয়ে পড়েছিল। যেটা থেকে নিউইয়র্ক, নিউজার্সি ও পেনসিলভানিয়ায় ইউটিলিটি কোম্পানিগুলো এক ধরনের তথ্য পেয়েছিল। ফলে আরও মারাত্মক দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এখন গবেষকরা কাজ করছেন কিভাবে এই পদ্ধতিকে আরও বেশি করে কাজে লাগাতে পারা যায় তা নিয়ে। গবেষকরা তাদের গবেষণাও অব্যাহত রেখেছেন। প্রিয়টেক। -আইটি ডেস্ক
collected.......
No comments